Important chemistry gk in bengali | রসায়ন বিজ্ঞান জিকে 5
Chemistry gk question answers in bengali | রসায়ন বিজ্ঞানের প্রশ্ন উত্তর
আমরা প্রায়ই দেখে থাকি যে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিজ্ঞান একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আজ আমরা রসায়ন বিজ্ঞান থেকে যত ধরনের গুরুত্বপূর্ণ জিকে প্রশ্ন আছে তা তুলে ধরবো প্রশ্ন-উত্তরের আকারে। আমরা রসায়ন বিজ্ঞানের প্রশ্ন উত্তরের একটি সিরিজ নিয়ে আসছি যেখানে রসায়ন বিজ্ঞানের থেকে বাছাই করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর গুলি থাকবে। এটি হলো সিরিজের 5th পোস্ট। এখানে থাকবে chemistry gk in bengali, Chemistry quiz in bengali, chemistry general knowledge in bengali, chemistry question answers in bengali, chemistry quiz questions in bengali এগুলি বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা যেমন WBCS, WBP, Rail, WBPSC, ICDS, WBTET, MTS, CGL ইত্যাদির জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
প্রঃ সালফিউরিক অ্যাসিড ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের ক্ষারগ্রহীতা কত?
উঃ সালফিউরিক অ্যাসিডের ক্ষারগ্রহীতা = 2, হাইড্রোক্লোরিক
অ্যাসিডের ক্ষারগ্রহীতা = 1
প্রঃ
ঢালাই লোহাকে স্থায়ী চৌম্বকত্ব প্রদান ও শান দেওয়া এবং ঝালাই করা যায় না—কারণ কি?
উঃ ঢালাই লোহা খুব কঠিন এবং আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা
খুবই কম।
প্রঃ
কোন্ বিজ্ঞানী ক্যালসিয়াম মৌলের আবিষ্কর্তা?
উঃ স্টোমেয়ার।
প্রঃ
ঢালাই লোহার গলনাঙ্ক কত?
উঃ 1150°–1200° সেন্টিগ্রেড।
প্রঃ
অণুর আবিষ্কর্তার নাম কি?
উঃ অ্যাভোগাড্রো।
প্রঃ
চিকিৎসা-বিজ্ঞানের কিসে ব্লিচিং পাউডার ব্যবহৃত হয়?
উঃ ক্লোরোফর্ম তৈরির কাজে ব্লিডিং পাউডার ব্যবহৃত হয়।
প্রঃ
অ্যামোনিয়াম অণুর পারমাণবিকতা কত?
উঃ 4
প্রঃ
ঈপাসাম লবণের রাসায়নিক নাম কি?
উঃ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট।
প্রঃ
জে. জে. টমসন-এর পরিচয় কি?
উঃ তিনি একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী। পরীক্ষা-নিরীক্ষার
মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেন যে, ইলেকট্রন মূলত আহিত কণা।
প্রঃ
পরমাণুর নিউক্লিয়াসের ব্যস কত?
উঃ 12^-13 সেমি।
প্রঃ
ইলেকট্রনের ভরের সমান একটি পজিট্রনের ভর—সত্যি কি?
উঃ হ্যাঁ।
প্রঃ
তড়িৎ-বিশ্লেষণে তড়িৎ-বিশ্লেষ্যে কি পরিবহণ করে?
উঃ আয়নগুলি পরিবহণ করে।
প্রঃ
কোন্ ধাতুগুলি সাংকেতিক নাম হিসেবে “আর্জেনটাইন” (Argentin) এবং ‘অরিক’ (Aurick) এর
উল্লেখ করা হয়?
উঃ রূপা (Ag) এবং সোনা (Au)।
প্রঃ
এক মৌল ইলেকট্রন বলতে কি বুঝায়?
উঃ এক ফ্যারাডে তড়িৎ।
প্রঃ
কোন্ বিষয়কে রসায়ন শাস্ত্রের পথিকৃত বলা হয়?
উঃ অ্যালকেমি।
প্রঃ
মৌল বলতে কি বোঝ? কোন্ মৌলের এক মৌল অণু বলতে কি বোঝ?
উঃ কোনো মৌলের গ্রাম পরমাণুর অর্থ হচ্ছে, মৌলটির পারমাণবিক
ওজন যত, তত গ্রাম পরিমাণ ঐ মৌলকে বুঝিয়ে থাকে। যেমন—ধরা যাক, নাইট্রোজেনের পরিমাণবিক
ওজন=14, এখন 14 গ্রাম নাইট্রোজেন হচ্ছে, এক গ্রাম পরমাণু নাইট্রোজেন। কোনো যৌগের এক
মৌল অণুর অর্থ হচ্ছে 6.023×10^23 সংখ্যক। এর সাহায্যে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার সমান সংখ্যক
অণু বলতে হবে।
প্রঃ
সংকর ধাতু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য কি?
উঃ (ক) যে সব ধাতুর সমন্বয়ে সংকর ধাতু গঠিত হয় তারা
নিজ নিজ ধর্ম হারিয়ে নবগঠিত ধাতুর ধর্ম লাভ করে। (খ) যেসব ধাতু সংকর ধাতু তৈরি করতে
ব্যবহৃত হয় তাদের চেয়ে সংকর ধাতুটি অনেক বেশি শক্ত হয়। সংকর ধাতুর তড়িৎ পরিবাহিতা
এবং তাপ অনেক কম থাকে। যেসব ধাতুর সমন্বয়ে সংকর ধাতু গঠিত হয় তাদের গলনাঙ্ক সংকর
ধাতুর চেয়ে কম হতে পারে।
প্রঃ
অ্যাভোগাড্রো প্রকল্পের ফলে রসায়নশাস্ত্রে কোন্ কোন্ উল্লেখযোগ্য অবদান লক্ষিত হয়?
উঃ(ক) অ্যাভোগাড্রো’র প্রকল্প অনুযায়ী গো-লুসাক গ্যাসে
আয়তন পার্থক্যের ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হয়েছেন।
(খ) অ্যাভোগাড্রো
প্রকল্পই আমাদের সর্বপ্রথম পরমাণু এবং অণুর পার্থক্য নির্ণয়ের মাধ্যমে পদার্থের গঠন
সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দিতে সক্ষম হয়।
(গ) রাসায়নিক
বিক্রিয়াগুলি সমীকরণ দ্বারা প্রকাশ করতে অ্যাভোগাড্রোর প্রকল্প প্রধান সহায়ক।
(ঘ) মৌলের
রাসায়নিক গণনা ও পারমাণবিক ওজন নির্ণয়ের ক্ষেত্রে এই প্রকল্পের অবদান অপরিহার্য।
এবং
(ঙ) অ্যাভোগাড্রো
প্রকল্পে ডালটন-এর পরমাণুবাদকে সর্বজন স্বীকৃত করতে প্রধান সহায়করূপে কাজ করছে।
প্রঃ
H2O জলের রাসায়নিক গঠন সূত্র (Formula) “ভারী জল” Formula কি এবং “ভারী জল” কি জিনিস?
হ্যালোজেন কি?
উঃ D2 O-Deutrium Oxide। এর রাসায়নিক উপাদানগুলি হচ্ছে
ডয়েটেরিয়াম (Deuterium) = ভারী হাইড্রোজেন বা যে হাইড্রোজেনের নিউক্লিয়াসে প্রোটন-এর
সঙ্গে একটি নিউট্রনও আছে। অন্য উপাদান অক্সিজেন। হ্যালোজেনগুলি (Halogen) অধাতব।
প্রঃ
কোনো একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মৌলে পরমাণু সংখ্যা নির্ণয়ের সূত্রটি কি?
উঃ (মৌলের ওজন (গ্রাম)/গ্রাম পারমাণবিক ওজন) x
6.023×10^23|
প্রঃ
কাচা ভিট্রিওল-এর (Gree V. Trial) রাসায়নিক নাম কি?
উঃ ফেরাস (লৌহ) সালফেট।
প্রঃ
কোনো একটি নির্দিষ্ট ওজন যৌগের অণুর সংখ্যা নির্ণয়ের সূত্রটি কি?
উঃ (মৌলের ওজন (গ্রাম)/গ্রাম পারমাণবিক ওজন) x
6.023×10^23
প্রঃ
সংকর ধাতু কাকে বলা হয়?
উঃ একাধিক ধাতুর সংযোগে যে এক পৃথক ধাতুর সৃষ্টি হয়
তাই সংকর ধাতু নামে পরিচিত।
প্রঃ
জল কেন দুর্বল তড়িৎ বিশ্লেষণ বলা হয়?
উঃ জল তড়িতের কুপরিবাহী। জলের ভেতর দিয়ে খুব অল্প
পরিমাণে তড়িৎ প্রবাহিত হয় এবং তখন জল বিয়োজিত হতে থাকে। তাই একে দুর্বল তড়িৎ বিশ্লেষণ
পদার্থ আখ্যা দেওয়া হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় এর মোট অণুর খুবই সামান্য অংশ বিয়োজিত
হয়। ফলে সামান্য পরিমাণে হাইড্রোজেন আয়ন (H+) ও হাইড্রোক্সিল আয়ন (OH-) উৎপন্ন হয়।
Н2О – H+OH
প্রঃ
“মেসন” কণার আবিষ্কর্তা কে?
উঃ জাপানী বিজ্ঞানী হিদেকি ইউকাওয়া।
প্রঃ
কাচের বোতোলের গায়ে মোমের প্রলোপে দিয়ে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড রাখার কারণ কি?
উঃ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের সংস্পর্শে কাচ ক্ষয়প্রাপ্ত
হয় এবং কোনো ক্ষেত্রে গলে যায় বলে।
প্রঃ
একটি তীব্রতম অ্যাসিডের নাম কি?
উঃ টাইফ্লরো অ্যাসিটিক অ্যাসিড।
প্রঃ
লোহার ওপার ক্ষার কি কোনো ক্রিয়া করে?
উঃ লোহার ওপর ক্ষার কোন্ ক্রিয়া করতে পারে না।
প্রঃ
ফেরিক অক্সাইডের রাসায়নিক সংকেত কি?
উঃ Fe2O, H2O
প্রঃ
150° সেন্টিগ্রেডে বিশুদ্ধ সালফিউরিক অ্যাসিডের ঘনত্ব কত?
উঃ প্রায় 18.6।
প্রঃ
কোন্ কোন্ বিক্রিয়ার মাধ্যমে নাইট্রিক অ্যাসিড এবং হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড প্রস্তুত
করা সম্ভব?
উঃ (ক) NaNO3 + H2SO4 = = NaHSO4 + HNO3
(খ) Nacl + H2SO4 = NaHSO4 + HCI
প্রঃ
বিশুদ্ধ সালফিউরিক অ্যাসিড দেখতে কেমন?
উঃ ঘন বর্ণগুলি ও চটচটে তৈলাক্ত তরল বিশেষ।
প্রঃ
রাসায়নিক পরীক্ষাগারে কলিচুনের বহুল ব্যবহার কি?
উঃ এর সাহায্যে কার্বন ডাই অক্সাইডের অস্তিত্ব সম্বন্ধে
ধারণা করা সম্ভব।
প্রঃ
হাইড্রোজেন ক্লোরাইডের স্ফুটনাঙ্ক কত?
উঃ 85° (ডিগ্রী) সেঃ।
প্রঃ
কলিচুনে অধিক উত্তাপ প্রয়োগ করলে কি পরিণতি লক্ষ্য করা যায়?
উঃ দ্রাব্যতা কমে যায়।
প্রঃ
সালফার ডাই-অক্সাইড গ্যাসকে জলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করে দ্রবীভূত করা হলে কি প্রতিক্রিয়া
দেখা যাবে?
উঃ অস্বাভাবিক তাপ উৎপন্ন হবে।
প্রঃ
কলিচুনের রাসায়নিক নাম কি? রাসায়নিক
উঃ ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড CaOH2
প্রঃ
হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের স্ফুটনাঙ্ক কত?
উঃ 85° সেন্টিগ্রেড।
প্রঃ
কোন্ কোন্ শিল্পে কপার সালফেট বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয়?
উঃ রঙ শিল্পে কপার ধাতু শোধনের কাজে, ইলেকট্রো টাইপিত্তে
এবং তামার গায়ে তড়িৎ লেপনের কাজে কপার সালফেটের বহুল পরিমাণে ব্যবহার দেখা যায়।
প্রঃ
হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড পরীক্ষাগারে কোন্ পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা হয়?
উঃ ঘন সালফিউরিক অ্যাসিড এবং সোডিয়াম ক্লোরাইডের বিক্রিয়ার
মাধ্যমে।
H2SO4 +
NaCl = NaHSO4 + HCl
প্রঃ
কপার সালফেটকে 230° – 240° সেন্টিগ্রেড উষ্ণতায় উত্তপ্ত করলে কোন্ রাসায়নিক পদার্থ
উৎপন্ন করে?
উঃ কিউপ্রিক সালফেট।
প্রঃ
হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের সংকেত কি?
উঃ HCl
প্রঃ
সোডিয়াম ক্লোরাইড কি নামে সর্বসাধারণের কাছে পরিচিত? এর রাসায়নিক নাম কি?
উঃ সাধারণ লবণ। NaCl
প্রঃ
কোন্ কোন্ রাসায়নিক দ্রব্য প্রস্তুতে কলিচুন ব্যবহার করা হয়?
উঃ কস্টিক সোডা, অ্যামোনিয়া এবং ব্লিচিং পাউডার প্রস্তুত
করতে এর বহুল ব্যবহার লক্ষিত হয়। খর জলকে মৃদু করার কাজেও এর যথেষ্ট ব্যবহার রয়েছে।
আর অ্যামোনিয়াম লবণ প্রস্তুত চুন ব্যবহৃত হয়।
প্রঃ
রেকটিফায়েড স্পিরিটের ব্যবহার লেখ?
উঃ লেখার কালি, রঙ, লাক্ষা এবং রেজিন শিল্পে, বার্নিশের
কাজেও প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে রেকটিফায়েড স্পিরিট ব্যবহৃত হয়।
প্রঃ
পরীক্ষাগারে চুন জল কি কাজে ব্যবহৃত হয়?
উঃ কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের অস্তিত্ব জানার জন্য।
প্রঃ
মেথিলেটেড স্পিরিট কি উপায়ে প্রস্তুত করা হয়? সংকেত কি?
উঃ রেকটিফায়েড স্পিরিটের সঙ্গে 10% মিথাইল অ্যালকোহল
এবং অল্প পরিমাণ ন্যাপথার মিশ্রণ ঘটিয়ে মেথিলেটেড স্পিরিট তৈরি করা হয়।
প্রঃ
কলিচুন কখন জল ও লবণ সৃষ্টি করে?
উঃ অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়ার ফলে।
প্রঃ
সালফিউরিক অ্যাসিডে জল এবং অ্যাসিড শতকরা কত থাকে?
উঃ 98%।
প্রঃ
কলিচুনের দ্রাব্যতা কখন কমে যায়?
উঃ তাপমাত্রা বৃদ্ধি করলে।
প্রঃ
সালফিউরিক অ্যাসিডের উপকরণ কোনগুলি?
উঃ অক্সিজেন এবং মৌলিক সালফার।
প্রঃ
পোড়া চুনকে সনাক্তকরণের উপায় কি?
উঃ(ক) পোড়াচুনকে উত্তাপের সংস্পর্শে আনলে সহজে দ্রবীভূত
হয় না।
(খ) জলের
সংস্পর্শে আনলে উত্তাপ সৃষ্টি করে।
(গ) অক্সিহাইড্রোজেন
শিখার সংস্পর্শে এলে সাদা ও অত্যুজ্জ্বল আলো দান করে।
প্রঃ
একটি কাচ দণ্ডের এক প্রান্তে অ্যামোনিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবণ মাখিয়ে হাইড্রোজেন
ক্লোরাইডের সংস্পর্শে নিয়ে গেলে কি প্রতিক্রিয়া
লক্ষ্য করা যাবে?
উঃ গাঢ় সাদা ধোঁয়ার সৃষ্টি হবে।
প্রঃ
পোড়া চুন কি ধরনের যৌগ? উদ্বায়ী নাকি অনুদ্বায়ী?
উঃ অজৈব যৌগ। অনুদ্বায়ী।
প্রঃ
মৌলের পারমাণবিক ওজন বা গুরুত্ব বলতে কি বোঝায়?
উঃ কোন্ মৌলের একটি পরমাণু, একটি হাইড্রোজেন পরমাণুর
চেয়ে যতগুণ ভারি, সেই সংখ্যাকে ঐ মৌলের পারমাণবিক ওজন বলে।
প্রঃ
পোড়া চুনের রাসায়নিক সংকেত কি? রাসায়নিক নাম কি?
উঃ CaO, ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড।
প্রঃ
আলকাতরা থেকে কোন্ কোন্ দ্রব্য পাওয়া যায়?
উঃ বিভিন্ন প্রকার রঙ, স্যাকারিন, ওষুধ, ন্যাপথলিন,
বেঞ্জিন, কার্বলিক অ্যাসিড প্রভৃতি দ্রব্য পাওয়া যায়।
প্রঃ
ইথিলিনকে কিভাবে ইথেনে রূপান্তরিত করা হয়?
উঃ নিকেল অনুঘটকের উপস্থিতিতে অসম্পৃক্ত জৈব যৌগকে
হাইড্রোজেন দ্বারা বিজারিত করে সম্পৃক্ত যৌগ করা সম্ভব। ইথেন এই প্রক্রিয়ায় ইথিলিন
থেকে রূপান্তরিত করা সম্ভব।
প্রঃ
কোল গ্যাস থেকে কোন্ কোন্ উপজাত বস্তু পাওয়া যায়?
উঃ (ক) অ্যামোনিয়া দ্রব্য, (খ) আলকাতরা, (গ) কোক কয়লা,
(ঘ) গ্যাস কার্বন, (ঙ) আয়রণ অক্সাইড প্রভৃতি।
প্রঃ
পটাসিয়াম ডাইক্রোমেটের রাসায়নিক সংকেত কি?
উঃ K2Cr2O2
0 Comments: